কক্সবাজার থেকে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে রোহিঙ্গা তরুনীরা, মিয়ানরামরের রাখাইন রাজ্য থেকে আসা রোহিঙ্গা শরনার্থীরা। এদের মধ্যে ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী নারীর সংখ্যাই বেশি। উখিয়া এবং টেকনাফের শরনার্থী ক্যাম্প থেকে নানা কৌশলে দেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ছে তারা। পুলিশের ধারণা, অল্প বয়সী নারীদের হোটেলে বিক্রি করার জন্য নিয়ে যাচ্ছে দালালরা। দেশ-পরিচয়হীন এসব শরনার্থীরা ছড়িয়ে পড়লে– বহুমাত্রিক অপরাধে বেড়ে যেতে পারে।
রোহিঙ্গা তরুণী’র পোশাকে আধুনিকতার ছাঁপ। আকর্ষণীয় সাজ সজ্জা, দেখে বোঝার উপায় নেই এরা রোহিঙ্গা মেয়ে।সহায় সম্বল হারা নির্যাতিত এসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করার এখনো একমাসও হয়নি। তাতেই এত পরিবর্তন।
উখিয়া ও টেকনাফের প্রতিটি সড়কেই পুলিশ, বিজিবি ও সাদাপোশাকধারীদের কড়া নজড়দাড়ির মধ্যেই নানা কৌশলে ছড়িয়ে পড়ার চেষ্টা করছে রোহিঙ্গারা। এদের মধ্যে অল্প বয়সী নারীর সংখ্যাই বেশি। পুশিল বলছে, দালালদের হাত ধরে এরা হোটেলসহ বিভিন্ন জায়গায় পাচার হয়ে যাচ্ছে। দালালচক্রসহ এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার শরনার্থীকে ক্যাম্পে ফিরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। তবে বিভিন্ন কৌশলে এই নজরদাড়ির মধ্যেও চোখ ফাঁকি দিচ্ছে রোহিঙ্গারা।
রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে শুরু থেকেই মাঠে নেমেছে দালালচক্র। পুলিশের হাতে ধরা পড়া এসব রোহিঙ্গারারা দেখাচ্ছেন চিকিৎসার অযুহাত। আবার এরই মধ্যে অনেকে নকল পরিচয় পত্রও বানিয়ে ফেলেছেন। পরিচয়হীন এসব মানুষ দেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়লে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে বলেও আশঙ্কা পুলিশের।
আবাসিক হোটেলে পাচার হচ্ছে রোহিঙ্গা তরুণীরা দেখুন বিস্তারিত..