‘একমাত্র ছেলের চোখ যায় যায় অবস্থা। ছেলের পেছনে দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে কাজ বন্ধ। হাতে টাকা নেই, ভিটেমাটি বিক্রি করে যে টাকা পেয়েছিলাম তাও শেষ। ৭ দিন ধরে ঠিকমতো খেতে পারি না। ছেলের চিকিৎসাটা হলেও শান্তি পেতাম। কথায় কথায় নার্সরা রাগারাগি করে, বিরক্ত হয়। সবমিলে আর নিতে পারছি না। বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করে নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছে হচ্ছে।’
নিউজটি পড়তে ক্লিক করুন-https://www.jagonews24.com/national/news/537642