‘সিবিআই এখনও তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ পায়নি। শুধু সন্দেহের বশে হেফাজতে চেয়েছে সিবিআই। অনুব্রতকে নিশানা করে তদন্ত করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে তদন্ত করছে সিবিআই। অনুব্রত একটা দল করে বলে তাঁকে নিশানা করা হচ্ছে। পশুহাট থেকে গরু কিনে সীমান্ত পার করা হলে আমার মক্কেলের ভূমিকা কোথায়?’ সীমান্ত দিয়ে গরু পাচার হলে তার দায়িত্ব বিএসএফের। আমার মক্কেল সেফ প্যাসেজ করে দিতেন, এর কোনও প্রমাণ নেই। শুধু একজন বিএসএফ কমান্ডান্টকে গ্রেফতার করা হয়েছে, আর কেউ গ্রেফতার হয়নি। সায়গল হোসেনের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি থাকলে আমার মক্কেলের কী দোষ? হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তি পাওয়া গেলে আয়কর দফতরকে পেনাল্টি দিতে পারি’। ‘আমার মক্কেলকে সবাই চেনেন, মুখ্যমন্ত্রী আমাকে চেনেন, এটা কি দোষ? মামলার এফআইআরে নাম নেই অনুব্রত মণ্ডলের। প্রত্যেক বার সিবিআই প্রভাবশালীতত্ত্ব খাড়া করে। কিন্তু এর সপক্ষে কোনও প্রমাণ নেই। এফডি রয়েছে, ব্যাঙ্কে রেখেছে, আমার মক্কেল কিছু লুকোয়নি। কাল সিবিআই রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়েছিল, আমার মক্কেলের নামে কিছু পেয়েছে?’, আদালতে সওয়াল অনুব্রতর আইনজীবীর।